শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্টিত হয়েছে। এ উপলক্ষে আজ বুধবার সন্ধ্যায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এক সভা অনুষ্টিত হয়েছে। সভায় জেলার বিভিন্ন পর্যায়ের রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। এছাড়াও সরকারি বেসরকারি সকল দপ্তরের উর্ধতনরা অংশ নেন।
প্রতি বছরের ন্যায় এবার হচ্ছে না মাতৃভাষা দিবসের আনুষ্টানিকতা। প্রতি সংগঠন থেকে এবার পাঁচজন করে শহীদ বেদিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানাবেন। ব্যাক্তি পর্যায়ে দুজন যেতে পারবে।
আলোক প্রজ্জ্বলন সহ সকল আয়োজন থাকলেও এবার হচ্ছে না প্রভাতফেরি। স্কুলের শিক্ষার্থীদের নিয়ে করা র্যালীও হবে না এবার। করোনাকালীন সময়ে এই ধরনের বাধ্য বাধকতা রাখা হয়েছে। এসব নিয়ে জেলা প্রশাসক কাজি মো. আবদূর রহমান, পুলিশ সুপার মো. আকবর আলী মুনসী, সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অধ্যাপক তফসীর উদ্দিন খান, জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মো. মতিয়র রহমান খান, মুক্তিযোদ্ধা সাবেক কমান্ডার নুরুল আমিন, প্রেসক্লাব সম্পাদক শ্যামলেন্দু পাল, মুক্তিযোদ্ধা আইয়ুব আলী, আব্দুর রহিমসহ অন্যরা বক্তব্য রাখেন।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ডিডিএলজি জিয়া উদ্দিন আহমেদ সুমন, মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আবদুল গফুর, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. ওবায়দুল্লাহ, জেলা তথ্য অফিসের উপ পরিচালক আল ফয়সাল, জেলা কালচারাল অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন, ফায়ার সার্ভিসের ডিএডি শেখ মো. মাহবুবুল ইসলাম, উদীচীর সাধারণ সম্পাদক অসীত ঘোষ, যুবলীগ নেতা আজাহারুল ইসলাম অরুণ, হাসেমিয়া লাইব্রেরির মালিক জাহাঙ্গীর আলম ও ভ্যারাইটিস স্টোরের মালিক উৎপল ভট্টাচার্য ও হিমু পাঠক আড্ডার আলপনা বেগমসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।