নেত্রকোনা জেলার পাহাড়ী সীমান্তবর্তী উপজেলা দুর্গাপুর মুক্ত দিবস ৬ ডিম্বের।
এ দিনে প্রতি বছরের ন্যায় উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে একটি ব্যর্ণাঢ র্যালি পৌর শহর প্রদক্ষিণ করে।
উপজেলা পরিষদ চত্বর থেকে র্যালিটি বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে।
র্যালি শেষে উপজেলা পরিষদ হলরুমে এক অলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফুল ইসলাম প্রিন্সের সভাপতিত্বে বীরত্বগাঁথা মুক্তিযোদ্ধের ইতিহাস তুলে দরে বক্তব্য রাখেন স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাসহ অন্যান্যরা।
উল্লখ্য ১৯৭১ সালের এ দিনে শত্রæমুক্ত হয় উপজেলটি। এর আগে ৫ ডিসেম্বর বিকাল থেকেই মুক্তিযোদ্ধারা দুর্গাপুর উপজেলার চারদিক ঘিরে ফেলে।
রাতভর গুলাগুলি শেষে যুদ্ধের মাধ্যমে বিরিশিরি এলাকায় পাক হানাদারবাহিনীর শক্তিশালী ঘাঁটির পতন ঘটায়।
৬ ডিসেম্বর ভোর হওয়ার আগেই পাক হানাদার বাহিনী পালিয়ে যায়।
সকাল থেকেই জয় বাংলা ধ্বনিতে দুর্গাপুরের আকাশ বাতাস প্রকম্পিত করে তোলে।
একে একে সবাই ঘর থেকে বেরিয়ে এসে হানাদারদের ঘাঁটিতে উড়ায় স্বাধীন বাংলার পতাকা।